
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) দ্বিতীয় চক্রের শিক্ষক নিয়োগে শূন্যপদের ভুল তথ্য দেয়ায় যশোর জেলার ৩টি সহ খুলনা বিভাগের ১৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের তিনমাসের এমপিও কেটে রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ (মাউশি) ।
গত ৫ (অক্টোবর) মাউশির উপ-সচিব কামরুল হাসানের স্বাক্ষরিত এক পত্রে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরকে অভিযুক্ত খুলনা বিভাগের ১৩টিসহ সারাদেশের ১৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষকের তিন মাসের বেতনের এমপিও কেটে রাখার নির্দেশনা দিয়ে আদেশ জারি করেন।
খুলনা বিভাগের তিন মাসের এমপিও হারানো প্রতিষ্ঠান প্রধানরা হলেন,
মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্যে দেখা গেছে, ২০১৮ সালের ১২ জুন জারি হওয়া এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামোতে কিছু নতুন পদ সৃষ্টি করা হয়েছিলো। বিধান ছিলো, এসব পদে নিয়োগে মন্ত্রণালয় আলাদা আদেশ জারি করবে।
এ পদগুলো নবসৃষ্ট পদ নামে বহুল পরিচিত। এসব প্রতিষ্ঠান প্রধান আদেশ জারির আগেই ২য় চক্রে শিক্ষক নিয়োগের চাহিদা হিসেবে সে পদগুলোকে শূন্য দেখিয়েছিলেন। ফলে, সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীরা এমপিওভুক্ত হতে পারছিলেন না।