বেত্রাবতী ডেস্ক।।শার্শায় ভিজিডির চাউল আত্মসাতের সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত শুরু হয়েছে।এ ঘটনার তদন্তে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার।
রবিবার (১৭ অক্টোম্বর) সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশে সরেজমিনে তদন্ত করেন শার্শা উপজেলা খাদ্য কর্মকতা।
উল্লেখ্য, শার্শার গোগা ইউনিয়নের আমলাই গ্রামের গত মাসের ভিডিজির ৩০ কেজি চাউল ডিলার আসাদের মাধ্যমে কয়েক দিন যাবৎ বিতরন করা হয়।যে চাউল বিতরনে নাম থাকার পর ১৪ জনের চাউল উত্তোলন কাগজ কলমে থাকলেও ভুক্ত ভোগীরা চাউল পাননি এমনই অভিযোগ।
বিষয়টি গোগা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদের কাছে একটি মৌখিক অভিযোগ দেন ভুক্তভোগীরা।সেই সময় চেয়ারম্যান ইউপি সদস্য বুলুকে তাদের চাউল বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য বলে দেয়।কিন্তু ইউপি সদস্য বুলু আজ দেয় কাল দেয় বলে টালবাহানা করে।পরবর্তিতে ফের ভুক্তভোগীরা চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদের কাছে অভিযোগ দিলে তিনি ব্যাক্তিগত ভাবে ৭ বস্তা ও আমলাই গ্রামের জনৈক সুজনের কাছ থেকে উদ্ধার করা দুবস্তা চাউল মোট ৯ বস্তা ১৪ জন পরিবারের মাঝে বন্টন করে দেন।
এমন একটি সংবাদ বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশ হওয়ার পর বিষয়টি নজরে আসে উপজেলা প্রশাসনের।নড়ে চড়ে বসেন তারা।
রবিবার উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশে বিষয়টির উপর তদন্ত টিমের তদন্ত শুরু হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর আলিফ রেজা জানান, বিষয়টি জানার পর একটি তদন্ত টিম সরজমিনে পাঠানো হয়েছে। লিখিত তদন্ত রিপোর্ট এখনো হাতে পাই নাই।তদন্ত রিপোর্ট পেলেই এ বিষয়েে জানানো যাবে।