জাতীয় প্রেসক্লাবে বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বরেন্দ্র অঞ্চলের উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ২১০টি বাক্সবন্দি পত্রিকার যেগুলো আসলে ছাপা হয় না। এগুলোকে চোরাগুপ্ত ছাপানো বলে। এ পত্রিকাগুলো বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছি।
এগুলোর ডিক্লারেশন বাতিল করতে জেলা প্রশাসকদের বলা হয়েছে। বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।
তিনি বলেন, কেউ কেউ গণমাধ্যমকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে। আবার এমনও আছে, পত্রিকার মালিক যিনি, সম্পাদকও তিনি আবার রিপোর্টারও তিনি।
আরো বলেন, ভালো গণমাধ্যমগুলো এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। সেগুলো ব্যবসায়িক স্বার্থে নয়, রাষ্ট্র ও জনগনের স্বার্থে পরিচালিত হয়।
মন্ত্রী বলেন, পত্রিকার মালিকরা ব্রিফকেস নিয়ে এক দফতরে থেকে অন্য দফতরে ঘুরে বেড়ান। বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করেন।
তাদের জন্য ভালো গণমাধ্যম বিজ্ঞাপন পায় না। এতে তাদের উপার্জন কমে যায়। তখন কর্মী ছাটায় হয়।
সাংবাদিকদের বীমা
তিনি বলেন, যেকোন প্রতিষ্ঠান বিমা করতে পারবে। গণমাধ্যম মালিকদের অনুরোধ করবো আপনারা আইন অনুযায়ী বিমা করবেন।
করোনাকালে অনেক গণমাধ্যমের চলতে অসুবিধা হয়েছে। এ চাপ শুধু সাংবাদিকদের ওপর দেয়া হলে অন্যায় হবে।
এখন করোনা কেটে গেছে। যাদের ছাটাই করা হয়েছিলো তাদের আবার ফিরিয়ে নেয়া হোক।