
বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর হোটেল রেডিসনে জাতীয় পুষ্টি পরিষদ আয়োজিত মুজিববর্ষ উপলক্ষে বিশেষ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন এবং ডিজিটাল এম অ্যান্ড ই সিস্টেমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
জাহিদ মালেক বলেন, প্রায় আড়াই কোটি লোককে আমরা ইতোমধ্যে ভ্যাকসিন দিয়ে ফেলেছি। দেড় কোটিরও বেশি মানুষকে দুই ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন মজুদ রয়েছে।
২২ সেপ্টেম্বরও চীন থেকে ৫০ লাখ ভ্যাকসিন দেশে এসেছে। দুইদিন আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছ থেকে আমরা প্রতিশ্রুতি পেয়েছি ফাইজারের আরো ৭১ লাখ টিকা পাওয়ার।
আগের প্রতিশ্রুতি দেয়া ৬০ লাখ টিকার মধ্যে ১০ লাখ আমরা পেয়েছি। নতুন করে আরো ৭১ লাখ টিকা বাংলাদেশে আসবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, পাঁচ থেকে ছয় দিনের মধ্যেই আমরা বড় আকারের টিকা দানের কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। সেখানে আমরা কয়েক দিনের মধ্যে এক কোটিরও অধিক লোককে একসঙ্গে ভ্যাকসিন দিয়ে দেবো। আর নিয়মিত ভ্যাকসিন কার্যক্রম তো চলমান রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, যারা বিদেশে কাজ করেন, তাদেরকে আমরা বিশেষ ব্যবস্থায় টিকা দিয়েছি। প্রবাসীদের জন্য ভ্যাকসিন কর্নার তৈরি করা হয়েছিল।
প্রয়োজন অনুযায়ী তাদেরকে ফাইজারের ভ্যাকসিন দেয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে এয়ারপোর্টে করোনা পরীক্ষার ল্যাবও বসানো হবে।